খুন করে মায়ের দেহ আঁকড়ে ৭ ঘণ্টা শুয়ে রইল ছেলে
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: চাকরির পর আর কতটুকুই বা সময় পাই আমরা৷ অফিসের কাজের চাপে পরিজনদেরও সেভাবে সময় দিতে পারি না৷ আর পাঁচজনের মতো সময় নিয়ে সমস্যা দেখা গিয়েছিল মুম্বইয়ের বরিভালির যোগেশের জীবনে৷ তুচ্ছ সমস্যা ভেবে বিষয়টি উড়িয়ে দিয়েছিলেন সকলেই৷ তবে এই ঘটনার যে এমন মর্মান্তিক পরিণতি হবে, তা বোধহয় স্বপ্নেও কল্পনা করেননি কেউ৷ [মাটির তলায় ‘মৃত্যুফাঁদ’ খুঁজে বের করবে ইসরোর ‘ছোটা ভিম’ ] বিবাহবিচ্ছেদের পর বছর আশির বৃদ্ধা মাকে নিয়েই জগৎ মুম্বইয়ের বোরিভালির বাসিন্দা যোগেশের৷ উচ্চ রক্তচাপ এবং স্পন্ডিলোসিসের সমস্যা ছিল ওই বৃদ্ধার৷ অসুস্থ মায়ের দেখভালের পুরো দায়িত্বই ছিল তার ছেলের কাঁধে৷ একটি রেস্তরাঁয় হিসাবরক্ষকের কাজ করত সে৷ ওই চাকরি সামলে মায়ের যত্ন নেওয়া কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়েছিল৷ তাই বাধ্য হয়ে চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তি৷ পরিবারের একমাত্র রোজগেরের চাকরি ছেড়ে দেওয়ার দু’মাসের মধ্যেই স্বাভাবিকভাবেই সংসারে অভাব দেখা দেয়৷ খাবার, মায়ের ওষুধ জোগাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন বৃদ্ধার পুত্র৷ আবার মা সুস্থ হয়ে উঠছেন না, তাও মানতে পারছিল না সে৷ সমস্যার জাঁতাকলে মানসি...